


ড়াশোনা শেষ করেই তাই তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই সংস্থার। তার হাত ধরেই একেবারে প্রাথমিক স্তর থেকে উত্থান ঘটে সংস্থার। এখন ভারতের সবচেয়ে বড় ডাক্তারি সরঞ্জাম সরবরাহকারী সংস্থা এটিই। ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বজুড়েই সরঞ্জাম সরবরাহের অর্ডার পায় সংস্থাটি। বিশ্বকে করোনামুক্ত করার দৌড়েও নাম লিখিয়েছে ফেলেছে। ছবি: সংগৃহীত

ভারত ছাড়াও সব মিলিয়ে ১২০টি দেশকে তারা কোজাক এবং ডিসপোভ্যান সিরিঞ্জ সরবরাহ করছে এই মুহূর্তে। এই সিরিঞ্জ দিয়েই টিকা প্রদান চলছে ওই সব দেশে। ৯৭ বছর বয়সে মৃত্যু হয় নারিন্দ্রের। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনিই ছিলেন সংস্থার চেয়ারম্যান। মৃত্যুর পর সংস্থার দায়িত্ব হাতে তুলে নেন তারই ছেলে রাজীব। ছবি: সংগৃহীত

এইচএমডি সংস্থাটি মূলত পারিবারিক ব্যবসা তাদের। তবে ১৯৯৫ সাল নাগাদ আর্থিক সঙ্কট তৈরি হয়েছিল তাদের সামনে। অনেক শেয়ার বিক্রি করে দিতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে অবশ্য রাজীব তা পুনরুদ্ধার করে নেন। ফের নারিন্দ্রর পরিবারের হাতে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চলে আসে সংস্থাটির। ছবি: সংগৃহীত

কোভিড টিকা প্রদানে কোনো সমস্যা যাতে তৈরি না হয়, সে কথা মাথায় রেখেই অটো-ডিসেবল সিরিঞ্জ তৈরি করছে সংস্থাটি। ফাইজার ভ্যাকসিনের জন্য ০.৩ মিলিলিটার সিরিঞ্জ, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ভারত বায়োটেকের জন্য ০.৫ মিলিলিটারের সিরিঞ্জ প্রস্তুত করে চলেছে। এ ছাড়াও সারা বিশ্বজুড়ে পীত জ্বর, বিসিজি, হেপাটাইটিস বি-সহ বিভিন্ন টিকা প্রদানের জন্যও সিরিঞ্জ সরবরাহ করে থাকে তারা। ছবি: সংগৃহীত